আজ-  ,


সময় শিরোনাম:
«» সিলেটে তৃণমূল নারী উদ্যোক্তা সোসাইটির সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত «» দক্ষিণ সুরমা প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা ও দায়িত্ব গ্রহণ «» বিসিকের সফলতা মানেই বিসিক সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তাদের সফলতা- বিসিক চেয়ারম্যান «» কুলাউড়ায় যুব র‌্যালী, মানববন্ধন ও যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত «» কুলাউড়ায় যুব র‌্যালী,মানববন্ধন ও যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত «» সাংবাদিক মশাহিদ আহমদ এর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত ষড়যন্ত্রমূলক মামলা প্রত্যাহার করার দাবী “বোবারথল” এলাকার বাসিন্দাদের «» কমলগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুলের মতবিনিময় সভা «» নওগাঁয় কৃষকের মাঝে দুটি কম্বাইন হারভেস্টার মেশিন  বিতরণ করলেন — সাংসদ সদস্য  «» বগুড়ায় আলী হাসান হত্যা মামলার প্রধান আসামি সবুজ গ্রেফতার «» বগুড়া আদমদীঘিতে মাদকবিরোধী অভিযানে ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার 

মৌলভীবাজারে মাদ্রাসা কমিটির সভাপতি কর্তৃক ধর্ষিত ৩ মাসের গর্ভবর্তী ছাত্রী বিষ পানে আত্মহত্যার চেষ্টা

সালেহ আহমদ (স’লিপক):

মৌলভীবাজার সদর উপজেলার নওমৌজা জগৎপুর দাখিল মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি কর্তৃক দাখিল পরীক্ষার্থী ছাত্রীকে ধর্ষণে গর্ভবর্তী ছাত্রী বিষপানে আত্নহত্যার চেষ্টা করেছে। মুমুর্ষ ছাত্রী বর্তমানে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।

ভিকটিমের পিতা শফি উদ্দিনের সাথে আলাপকালে জানা যায়, নওমৌজা জগৎপুর দাখিল মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মৃত মছদ্দর মিযার ছেলে মিছবা মিয়া বিভিন্নভাবে ভয় ভীতি দেখিয়ে প্রায় বছর খানেক ধরে মেয়টিকে ধর্ষণ করে আসছে। ফলে ছাত্রীটি ৩ মাসের গর্ভবর্তী হয়ে পড়ে। পরে গর্ভধারনের কথাটি ধর্ষক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মিছবা মিয়াকে জানালে তিনি ছাত্রীটিকে বিষ খেয়ে মরতে বলেন। নিজের সম্মান রক্ষার্থে ছাত্রীটি গত ১৬ জানুযারী বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। মুর্মষ অবস্থায় উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৭ জানুয়ারী তাকে সিলেট ওসমানি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়। তার অবস্থা আশংঙ্খাজনক বলে জানা গেছে। মিছবা মিয়া এলাকার প্রভাবশালী ব্যাক্তি হওয়ায় ঘটনাটি ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে ভিকটিমের পরিবারের অভিযোগ।

এব্যাপারে নওমৌজা জগৎপুর দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা নেজাম উদ্দিন বলেন, আমি ভিকটিম বিষ খেয়েছে শুনেছি। আমি শহরে থাকি বিধায় প্রশাসনিক কাজে ব্যস্থ থাকায় খোঁজ খবর নিতে পারিনি। তবে আমার স্টাফদেরে বলেছি খোঁজ খবর নিতে। ঘটানাটি মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট এব্যাপারে বিস্তারিত খোঁজ খবর নেওয়া তাহার দায়ীত্বের মধ্যে পড়ে কি না জানতে চাইলে বিষযটি এড়িযে যান।

মৌলভীবাজার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কে, এম, নজরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিচ্ছি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেবো।